শীতকালে বেড়ানোর প্রবণতা বৃদ্ধি পায়। উড়োজাহাজে ভ্রমণের মাধ্যমে স্বল্প সময়ে দূরবর্তী গন্তব্যে পৌঁছানো সম্ভব হওয়ায় অনেকেই এই মাধ্যমটিকে বেছে নেন। কিন্তু কুয়াশার কারণে এই সময়টায় ফ্লাইট ছাড়তে দেরিও হয়। যে কারণে সেটা অস্বস্তির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। নির্দিষ্ট সময়ে ফ্লাইট না ছাড়লে অনেকটা সময় বিমানবন্দরেই কাটাতে হয়। একরাশ বিরক্তি মনে জমিয়ে না রেখে সেই সময়টা কাজে লাগানো যায়।
বই পড়তে পারেন
অনেকে ভ্রমণের সময় তার পছন্দের বই সঙ্গে রাখেন। এই সময়ে ডিজিটাল প্লাটফর্মেও বই থাকে পিডিএফ আকারে। ফ্লাইট কয়েক ঘণ্টা দেরি হলে ওয়েটিং লাউঞ্জের এক কোণে বসে বইটা পড়ে নিতে পারেন।
শপিং করতে পারেন
বিমানবন্দরে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে প্রচুর দোকান। ফ্লাইট ছাড়তে দেরি হলে টুকটাক কেনাকাটা সেরে নেওয়া যায়। শপিং করলে অপেক্ষার ক্লান্তিও খানিকটা কেটে যাবে। আবার সময়টাও নষ্ট হবে না।
খাবারের দোকানগুলি ঘুরে দেখা
খাদ্যরসিকদের কাছে এই কাজটি অত্যন্ত লোভনীয়। বিমানবন্দরের ভেতরে মোটামুটি খাবারের মেলা বসে। ফাঁকা সময়ে সেই দোকানগুলিতে খানিক ঢুঁ মেরে আসতে পারেন।
প্রবাস টাইমে লিখুন আপনিও। প্রবাসে বাংলাদেশি কমিউনিটির নানা আয়োজন, ঘটনা-দুর্ঘটনা, প্রবাসীদের সুযোগ-সুবিধা, সমস্যা-সম্ভাবনা, সাফল্য, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের খবর, ছবি ও ভিডিও আমাদের পাঠাতে পারেন [email protected] মেইলে।
Discussion about this post