সম্প্রতি রিয়াদে মুসলিম দেশগুলোর এক সম্মেলনে ফিলিস্তিনের গাজা ভূখণ্ডে দখলদার ইসরায়েলের চালানো গণহত্যার কড়া সমালোচনা করেছেন সৌদি আরবের ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমান। ইসরায়েলের বর্বরতার কড়া সমালোচনার পাশাপাশি সম্মেলনে ইরানের সঙ্গে উষ্ণ সম্পর্ক অব্যাহত রাখার ইঙ্গিত দিয়েছেন সৌদি যুবরাজ।
সৌদি যুবরাজের এ আরচরণে গভীর উদ্বেগে ফেলেছে ইসরায়েলকে। তবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে একটি প্রতিরক্ষা চুক্তি ইসরায়েলের আশা বাঁচিয়ে রেখেছে। খবর টাইমস অব ইসরায়েলের।
ইরানের সঙ্গে সৌদির দূরত্ব সৃষ্টি করে নিজের ফায়দা লুটতে চাচ্ছে ইসরায়েলে। যুক্তরাষ্টের মধ্যস্থতায় রিয়াদের সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়ন করতে চায় তেলআবিব।
সেপ্টেম্বরে নিউইয়র্কে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের মঞ্চে দাঁড়িয়ে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু এই অঞ্চলের জন্য একটি উজ্জ্বল ভবিষ্যতের জন্য তার দৃষ্টিভঙ্গি উপস্থাপন করেন। সেখানে নেতানিয়াহু বলেন, ইসরায়েল এবং সৌদি আরবের মধ্যে সম্পর্ক স্বাভাবিককরণ চুক্তি হলেই মধ্যপ্রাচ্যে শান্তির সুবাতাস বইবে!
তিনি বলেন, একটি নতুন মধ্যপ্রাচ্য গঠনের জন্য চার বছর আগে আব্রাহাম অ্যাকর্ডের মাধ্যমে আমরা যে পথ প্রশস্ত করেছি, তা আমাদের অবশ্যই চালিয়ে যেতে হবে। সর্বোপরি, এর অর্থ হল ইসরায়েল ও সৌদি আরবের মধ্যে একটি ঐতিহাসিক শান্তি চুক্তিতে উপনীত হওয়া।
কিন্তু সম্প্রতি সৌদি যুবরাজের মতিগতি দেখে গভীর উদ্বেগে আছে ইহুদিবাদী দেশ ইসরায়েল।
প্রবাস টাইমে লিখুন আপনিও। প্রবাসে বাংলাদেশি কমিউনিটির নানা আয়োজন, ঘটনা-দুর্ঘটনা, প্রবাসীদের সুযোগ-সুবিধা, সমস্যা-সম্ভাবনা, সাফল্য, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের খবর, ছবি ও ভিডিও আমাদের পাঠাতে পারেন [email protected] মেইলে।
Discussion about this post