কখনো কি মনে হয়েছে ব্যাগ গুছিয়ে নতুন একটি দেশে পাড়ি জমাবেন? সেখানে বসবাস শুরু করবেন? কিন্তু নতুন দেশে জীবনযাপনের খরচ বেশি হবে ভেবে আবার থেমে গেছেন কি?
এমন ব্যক্তিদের জন্য ইন্টারনেশনসের ‘এক্সপ্যাট ইনসাইডার ২০২৪’ নামক জরিপটি সহায়ক হতে পারে। জরিপের ভিত্তিতে প্রবাসীদের বসবাসের জন্য সাশ্রয়ী দেশগুলোর সূচক প্রকাশ করেছে ইন্টারনেশনস।
‘পারসোনাল ফিন্যান্স ইনডেক্স’ নামের সূচকটি তৈরির ক্ষেত্রে কিছু বিষয় বিবেচনায় নেওয়া হয়েছে। এগুলো হলো—প্রবাসীদের জীবনযাপনের ব্যয়, আর্থিক অবস্থা নিয়ে সন্তুষ্টি ও পারিবারিক আয়সংশ্লিষ্ট দেশে স্বচ্ছন্দ জীবন যাপন করা যায় কি না।
সূচক অনুসারে প্রবাসীদের বসবাসের জন্য সাশ্রয়ী ১০ দেশের তালিকা তুলে ধরা হলো—
বিশ্বে প্রবাসীদের বসবাসের জন্য সাশ্রয়ী দেশের সূচকে সবার ওপরে আছে ভিয়েতনামের নাম। দেশটি এ নিয়ে টানা চারবার প্রথম স্থানে উঠে এল। জরিপে অংশ নেওয়া দেশটির ৮৬ শতাংশ প্রবাসী বলেছেন, ভিয়েতনামে জীবনযাপনের খরচ তাঁদের অনুকূলে আছে।
সূচকে দ্বিতীয় অবস্থানে আছে কলম্বিয়ার নাম। জরিপে অংশ নেওয়া দেশটির ৮৫ শতাংশ প্রবাসী বলেছেন, সেখানকার জীবনযাপনের ব্যয় তাঁদের অনুকূলে আছে। ২০২৩ সালের সূচকে দেশটির অবস্থান ছিল সপ্তম।
তালিকায় ইন্দোনেশিয়ার অবস্থান তৃতীয়। জরিপে অংশ নেওয়া দেশটির প্রবাসীদের ৭২ শতাংশ বলেছেন, তাঁরা তাঁদের জীবনযাত্রার ব্যয় নিয়ে সন্তুষ্ট।
সূচকে পানামার অবস্থান চতুর্থ। ফিলিপাইন পঞ্চম। ভারত ষষ্ঠ অবস্থানে আছে।
প্রবাসীদের জন্য বসবাসে সাশ্রয়ী দেশের তালিকায় মেক্সিকোর অবস্থান সপ্তম। অষ্টম স্থানে আছে থাইল্যান্ড। নবম স্থানে ব্রাজিল। তালিকায় চীনের অবস্থান দশম।
প্রবাস টাইমে লিখুন আপনিও। প্রবাসে বাংলাদেশি কমিউনিটির নানা আয়োজন, ঘটনা-দুর্ঘটনা, প্রবাসীদের সুযোগ-সুবিধা, সমস্যা-সম্ভাবনা, সাফল্য, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের খবর, ছবি ও ভিডিও আমাদের পাঠাতে পারেন [email protected] মেইলে।
Discussion about this post