একের পর এক রেকর্ড গড়ে চলেছে বাংলাদেশের রিজার্ভ। বিদায়ী মাসে রেকর্ড গড়ে প্রবাসীরা পাঠিয়েছেন ১৯৬ কোটি ডলার। গত বছর (২০২০) এর জানুয়ারিতে পাঠিয়েছিলেন ১৬৩ কোটি ৮৪ লাখ ডলার। চলতি অর্থবছরের জুলাই থেকে জানুয়ারি পর্যন্ত সাত মাসে প্রবাসীরা পাঠিয়েছেন ১ হাজার ৪৯০ কোটি ডলার।
সাতমাসে প্রবৃদ্ধি হয় ৩৪ দশমিক ৯৫ শতাংশ। এর আগের অর্থবছর ২০১৯-২০ এর প্রথম সাত মাসে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ১ হাজার ১০৪ ডলার। প্রতিমাসেই বাড়ছে রিজার্ভের আকার। যে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ যত বেশি সে দেশের আমদানি ব্যয় মেটানোর সক্ষমতা তত বেশি।
৩ থেকে ৪ মাসের ব্যয় মেটানোর সক্ষমতা থাকলেই সে দেশের অর্থনীতিকে সামর্থ্যবান হিসেবে বিবেচনা করা হয়। কিন্তু বাংলাদেশের বর্তমান রিজার্ভের পরিমাণ তার চেয়ে অনেক বেশি।
আরো পড়ুনঃ ওমান প্রবাসীদের উদ্দেশ্যে বিশেষ ঘোষণা
রিজার্ভের অর্থ অন্য কোনভাবে কাজে লাগানো যায় কি না তা নিয়ে বিশ্লেষণ করার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। যদিও এখনো বিকল্প কোন কাজে রিজার্ভ ব্যবহার করা হবে কিনা সে সিদ্ধান্ত আসেনি। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যমতে, জানুয়ারি শেষে বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ৪২ হাজার ২৯১ কোটি ডলারে। একই সাথে বেড়েছে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স।
প্রবাস টাইমে লিখুন আপনিও। প্রবাসে বাংলাদেশি কমিউনিটির নানা আয়োজন, ঘটনা-দুর্ঘটনা, প্রবাসীদের সুযোগ-সুবিধা, সমস্যা-সম্ভাবনা, সাফল্য, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের খবর, ছবি ও ভিডিও আমাদের পাঠাতে পারেন [email protected] মেইলে।
Discussion about this post