ভালো কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে পারাটা অনেকের জন্য ভাগ্যের ব্যাপার। সেই ভাগ্যকে অর্জন করার জন্য অনেকে নানাভাবে পরিশ্রমও করেন। তবে এবার সামনে এসেছে একটি চাঞ্চল্যকর ঘটনা। বিশ্ববিদ্যালয়ে স্কলারশিপ পাওয়ার জন্য নিজের বাবার মৃত্যুর জাল সনদ দাখিল করেছে এক শিক্ষার্থী। সম্প্রতি এনবিসি ফিলাফোলফিয়ার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, বিশ্ববিদ্যালয়ে স্কলারশিপ পাওয়ার জন্য নিজের জীবিত বাবাকে মৃত দেখিয়েছিলেন ওই শিক্ষার্থী। লেহাই ইউনিভার্সিটিতে স্কলারশিপের জন্য তিনি এমন জালিয়াতির আশ্রয় নেন।
জালিয়াতির আশ্রয় নেওয়া শিক্ষার্থীর নাম আরিয়ান আনন্দ। তিনি ভারতীয় শিক্ষার্থী হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়ে স্কলারশিপ পেয়েছিলেন। তবে পরে তার জালিয়াতির বিষয়টি ধরা পড়ে।
নর্থহ্যাম্পটন কাউন্টি ডিস্ট্রিক অ্যাটর্নি অফিস জানিয়েছে, ওই শিক্ষার্থীর ভর্তি বাতিল করা হয়েছে। তার বাবার মৃত্যুর বিষয়ে জাল সনদ দাখিল করার বিষয়টি ধরা পড়ার পর এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
আনন্দ নামের ওই শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে ট্রান্সক্রিপ্ট, অর্থনৈতিক বিবরণ, ট্যাক্সসহ বিভিন্ন জাল সনদ দাখিলের অভিযোগ করা হয়েছে। এমনকি তিনি প্রিন্সিপালের নামে ভুয়া মেইল তৈরি করেও জালিয়াতি করেছেন।
কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম রেডডিটে আনন্দ একটি পোস্ট দেন। ওই পোস্টের শিরোনামে তিনি লেখেন যে, আমি আমার জীবন ও ক্যারিয়ার মিথ্যার ওপর গড়ে তুলেছি। তার এমন পোস্টের পর বিষয়টি নিয়ে তদন্ত শুরু হলে এ জালিয়াতি ধরা পড়ে।
লেহাই ইউনিভার্সিটি পুলিশ বিভাগ জানিয়েছে, তদন্ত চলাকালে আনন্দ নিজেই এমন পোস্ট দিয়েছেন বলে নিশ্চিত হয় কর্তৃপক্ষ। এছাড়া ভারতে তার বাবা জীবিত রয়েছেন বলেও তদন্তে উঠে আসে।
আনন্দকে ২০২৪ সালের ৩০ এপ্রিল গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে জালিয়াতি, ভুয়া তথ্য প্রদান, প্রতারণা পরিষেবা চুরির অভিযোগ আনা হয়েছে।
ভালো কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে পারাটা অনেকের জন্য ভাগ্যের ব্যাপার। সেই ভাগ্যকে অর্জন করার জন্য অনেকে নানাভাবে পরিশ্রমও করেন।
তবে এবার সামনে এসেছে একটি চাঞ্চল্যকর ঘটনা। বিশ্ববিদ্যালয়ে স্কলারশিপ পাওয়ার জন্য নিজের বাবার মৃত্যুর জাল সনদ দাখিল করেছে এক শিক্ষার্থী। সম্প্রতি এনবিসি ফিলাফোলফিয়ার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, বিশ্ববিদ্যালয়ে স্কলারশিপ পাওয়ার জন্য নিজের জীবিত বাবাকে মৃত দেখিয়েছিলেন ওই শিক্ষার্থী। লেহাই ইউনিভার্সিটিতে স্কলারশিপের জন্য তিনি এমন জালিয়াতির আশ্রয় নেন।
জালিয়াতির আশ্রয় নেওয়া শিক্ষার্থীর নাম আরিয়ান আনন্দ। তিনি ভারতীয় শিক্ষার্থী হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়ে স্কলারশিপ পেয়েছিলেন। তবে পরে তার জালিয়াতির বিষয়টি ধরা পড়ে।
নর্থহ্যাম্পটন কাউন্টি ডিস্ট্রিক অ্যাটর্নি অফিস জানিয়েছে, ওই শিক্ষার্থীর ভর্তি বাতিল করা হয়েছে। তার বাবার মৃত্যুর বিষয়ে জাল সনদ দাখিল করার বিষয়টি ধরা পড়ার পর এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
আনন্দ নামের ওই শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে ট্রান্সক্রিপ্ট, অর্থনৈতিক বিবরণ, ট্যাক্সসহ বিভিন্ন জাল সনদ দাখিলের অভিযোগ করা হয়েছে। এমনকি তিনি প্রিন্সিপালের নামে ভুয়া মেইল তৈরি করেও জালিয়াতি করেছেন।
কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম রেডডিটে আনন্দ একটি পোস্ট দেন। ওই পোস্টের শিরোনামে তিনি লেখেন যে, আমি আমার জীবন ও ক্যারিয়ার মিথ্যার ওপর গড়ে তুলেছি। তার এমন পোস্টের পর বিষয়টি নিয়ে তদন্ত শুরু হলে এ জালিয়াতি ধরা পড়ে।
লেহাই ইউনিভার্সিটি পুলিশ বিভাগ জানিয়েছে, তদন্ত চলাকালে আনন্দ নিজেই এমন পোস্ট দিয়েছেন বলে নিশ্চিত হয় কর্তৃপক্ষ। এছাড়া ভারতে তার বাবা জীবিত রয়েছেন বলেও তদন্তে উঠে আসে।
আনন্দকে ২০২৪ সালের ৩০ এপ্রিল গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে জালিয়াতি, ভুয়া তথ্য প্রদান, প্রতারণা পরিষেবা চুরির অভিযোগ আনা হয়েছে।
প্রবাস টাইমে লিখুন আপনিও। প্রবাসে বাংলাদেশি কমিউনিটির নানা আয়োজন, ঘটনা-দুর্ঘটনা, প্রবাসীদের সুযোগ-সুবিধা, সমস্যা-সম্ভাবনা, সাফল্য, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের খবর, ছবি ও ভিডিও আমাদের পাঠাতে পারেন [email protected] মেইলে।
Discussion about this post