সৌদি আরব আনুষ্ঠানিকভাবে ব্রিকস ব্লকে যোগ দিয়েছে। মঙ্গলবার (২ জানুয়ারি) সৌদি রাষ্ট্রীয় টিভিতে এই ঘোষণা দেয়া হয়। এতে বলা হয়। গত আগস্টে সৌদি পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল বিন ফারহান বলেছিলেন যে, তার দেশ এ ব্যাপারে যথাযথ সিদ্ধান্ত নেবে।
শুরুতে ব্রাজিল, রাশিয়া, ইন্ডিয়া (ভারত), চীন ও দক্ষিণ আফ্রিকাকে নিয়ে ব্রিকসের যাত্রা শুরু হয়েছিল। তবে নতুন সদস্য হিসেবে সৌদি আরব ছাড়াও সংযুক্ত আরব আমিরাত, মিসর, ইরান ও ইথিওপিয়া যোগ দেয়ায় এর সদস্য সংখ্যা প্রায় দ্বিগুণ হয়ে গেছে।
যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যে ভূরাজনৈতিক উত্তেজনার মধ্যে সৌদি আরব ব্রিকসে যোগ দিলো। এর মাধ্যমে দেশটিতে চীনা প্রভাব বাড়ার ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে।
যুক্তরাষ্ট্রের সাথে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক বজায় রাখা সত্ত্বেও সৌদি আরব এখন ক্রমবর্ধমান হারে নিজস্ব পথে চলছে। যুক্তরাষ্ট্র অতীতের মতো আর সৌদি আরবের নিরাপত্তার প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ নয়, এমন উদ্বেগের মধ্যে তারা এমন সিদ্ধান্ত নিচ্ছে।
সৌদি তেলের বৃহত্তম ক্রেতা চীন পাশ্চাত্যের প্রতি চ্যালেঞ্জ হিসেবে ব্রিকসকে গঠন করতে চায়। গত নভেম্বরে আর্জেন্টিনা জানিয়েছিল, তারাও এই গ্রুপের সদস্য হতে চায়।
প্রবাস টাইমে লিখুন আপনিও। প্রবাসে বাংলাদেশি কমিউনিটির নানা আয়োজন, ঘটনা-দুর্ঘটনা, প্রবাসীদের সুযোগ-সুবিধা, সমস্যা-সম্ভাবনা, সাফল্য, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের খবর, ছবি ও ভিডিও আমাদের পাঠাতে পারেন [email protected] মেইলে।
Discussion about this post