কুয়েতে বাংলাদেশসহ ১৭৪ টি দেশের প্রবাসী নাগরিকরা বসবাস করে জীবিকা নির্বাহ করেন। এতে প্রত্যেক প্রবাসীর থাকা খাওয়ার জন্য প্রয়োজন হয় বিস্তীর্ণ আবাসস্থল।
সম্প্রতি দেশটির মন্ত্রী পরিষদের পাবলিক সার্ভিস কমিটি ও পৌর মন্ত্রী ফাহাদ আল শুলার ঘোষণা করেছেন, কুয়েতের স্থানীয় নাগরিকদের আবাসিক বাড়িতে কোনো ইজারা বা প্রবাসী ব্যাচেলরদের ভাড়া দেওয়া যাবেনা। এ নিয়ে বিধিনিষেধ আরোপ করে কৃষি এলাকার মরুভূমি অঞ্চলে প্রবাসীদের বিকল্প আবাসনের অনুমতি দেয় সরকার।
এতে হাজার হাজার কুয়েত প্রবাসী শ্রমিক আবাসন নিয়ে বিপাকে পড়েছেন। দেশটির স্থানীয় গণমাধ্যম দৈনিক আল কাবাস সুত্র জানা যায়, জনসংখ্যা কাঠামোর ভারসাম্যহীনতা, নিরাপত্তা ও ট্রাফিক পরিস্থিতির উন্নতির জন্যই এই সিদ্ধান্ত নিলো দেশটি।
এছাড়া বিদ্যুৎ, পানি এবং পয়ঃনিষ্কাশন আধুনিকীকরন ও উন্নয়নে আরও যত্নশীল হওয়ার জন্য প্রবাসীদের আবাসনের ওপর এই বিধিনিষেধ আরোপ করলো কুয়েত।
প্রবাস টাইমে লিখুন আপনিও। প্রবাসে বাংলাদেশি কমিউনিটির নানা আয়োজন, ঘটনা-দুর্ঘটনা, প্রবাসীদের সুযোগ-সুবিধা, সমস্যা-সম্ভাবনা, সাফল্য, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের খবর, ছবি ও ভিডিও আমাদের পাঠাতে পারেন [email protected] মেইলে।
Discussion about this post