১৯১২ সালের ১৪ এপ্রিল আটলান্টিকে ডুবে গিয়েছিল টাইটানিক। বিলাসবহুল এই জাহাজ নিয়ে অনেক কাহিনি শোনা যায়। এই টাইটানিকের ধ্বংসাবশেষ দেখতে গিয়ে সাবমার্শিবল টাইটান পাঁচ জন যাত্রীকে নিয়ে ধ্বংস হয়ে গেল। টাইটানিক মানেই রহস্য। টাইটানিক মানেই যেন অমোঘ টান।
টাইটানিক ডুবে ১৫১৭ জন প্রাণ হারান। আর উদ্ধার করা গিয়েছিল ৭০০ জন যাত্রীকে। দীর্ঘ ৭৩ বছর পর ১৯৮৫ সালে যন্ত্রচালিত অনুসন্ধানের পর টাইটানিকের ধ্বংসাবশেষ খুঁজে পান একদল বিজ্ঞানী। রবার্ট বালার্ড নামক ফরাসি বিজ্ঞানী টাইটানিককে খুঁজে বের করেন। সেসময়ই সমুদ্রের নিচে এটির অবস্থান সম্পর্কে প্রথম ধারণা পাওয়া যায়।
সাউদাম্পটন থেকে নিউইয়র্কের পথে যাচ্ছিল টাইটানিক। হিমশৈলে ধাক্কা মেরে ডুবে যায় বিরাট সেই জাহাজ। টাইটানিকের ধ্বংসাবশেষ নিয়েও রহস্যের শেষ নেই। এখন সেখানে বিভিন্ন সামুদ্রিক প্রাণীদের বাসস্থান। এর মধ্যেই শোনা গেলো ‘হ্যালোমোনাস টাইটানিকা’ নামের এক ব্যাকটেরিয়া টাইটানিকের গায়ে বাসা বেঁধেছে। এই ব্যাকটেরিয়া নাকি টাইটানিকের মরচে পড়া লোহা খেয়েই বেঁচে থাকে।
এছাড়া টাইটানিকের সামনে ‘অ্যাবিসোব্রোটুলা গ্যালাথি’ নামের এক ভয়ঙ্কর মাছেরও খোঁজ পাওয়া গিয়েছে। যে মাছ কীট, কৃমি খেয়েই বেঁচে থাকে। আবার মাঝেমধ্যে দানবাকৃতির এক রহস্যময় মাকড়শা সেখানে দেখা যায় যারা সমুদ্রের তলদেশে থাকতে অভ্যস্ত।
প্রবাস টাইমে লিখুন আপনিও। প্রবাসে বাংলাদেশি কমিউনিটির নানা আয়োজন, ঘটনা-দুর্ঘটনা, প্রবাসীদের সুযোগ-সুবিধা, সমস্যা-সম্ভাবনা, সাফল্য, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের খবর, ছবি ও ভিডিও আমাদের পাঠাতে পারেন [email protected] মেইলে।
Discussion about this post