প্রবাসী আয় দেশে আনতে বেশি দরে গ্রাহকের কাছ থেকে ডলার কিনছে দেশের বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো। প্রতি ডলারের জন্য সর্বোচ্চ ১১৩ টাকা দাম দিয়েছে। বাড়তি দামে আনা এসব ডলার ব্যাংকগুলোকে আগের চেয়ে আরও বেশি দরে বিক্রি করতে হবে আমদানিকারকদের কাছে।
রিজার্ভ দুই বছরের মধ্যে ৪০ বিলিয়ন ডলারের নিচে নেমে যাওয়ার পর দেশের অর্থনীতিতে যে চাপ দেখা দিয়েছিল, তা থেকে উত্তরণে পথ দেখাচ্ছে রেমিট্যান্স যোদ্ধারা।
মূল্যবৃদ্ধির অস্থিরতায় ডলার সংকটে যখন টালমাটাল দেশের অর্থনীতি। সে ধাক্কা সামাল দিতে নানা বিধিনিষেধ আরোপ করেছে সরকার।
এবার ওমান, দুবাই ও মালয়েশিয়া থেকে প্রবাসী আয় আনতে প্রতি ডলারের জন্য সর্বোচ্চ ১১২ থেকে ১১৩ টাকা দাম বেধে দেয়া হয়েছে। বাড়তি দামে আনা এসব ডলার ব্যাংকগুলোকে আগের চেয়ে আরও বেশি দরে বিক্রি করতে হবে আমদানিকারকদের কাছে। যদিও বাংলাদেশ ব্যাংক আন্তব্যাংক লেনদেনের ক্ষেত্রে ডলারের দাম ৯৪ টাকা ৭০ পয়সায় ধরে রেখেছে।
ধারণা করা হচ্ছে, রেমিট্যান্সে নগদ প্রণোদনা, নানা উদ্যোগ ও ডলারের বিপরীতে বেশি টাকা পাওয়ায় ব্যাংকিং চ্যানেলের মাধ্যমে দেশে অর্থ পাঠানোর পরিমাণ বাড়বে যাতে করে কিছুটা কমবে ডলার সংকট।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা বলছেন, সদ্য বিদায়ী ২০২১-২২ অর্থবছরে বাংলাদেশ ব্যাংক রিজার্ভ থেকে ৭ দশমিক ৬২ বিলিয়ন বা ৭৬২ কোটি ডলার সাপোর্ট দিয়েছে ব্যাংকগুলোকে। আর চলতি বছরের জুলাই মাসে ১ দশমিক ৩ বিলিয়ন ডলার সাপোর্ট দিয়েছে। বাজার পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত বাংলাদেশ ব্যাংক এ সাপোর্ট দিয়ে যাবে।
এদিকে দেশের খোলাবাজারে এখনো চড়া দামে ডলার বিক্রি হচ্ছে। বৃহস্পতিবার প্রতি ডলার ১০৯ থেকে ১১০ টাকায় বিক্রি হয়েছে এক্সচেঞ্জ হা
প্রবাস টাইমে লিখুন আপনিও। প্রবাসে বাংলাদেশি কমিউনিটির নানা আয়োজন, ঘটনা-দুর্ঘটনা, প্রবাসীদের সুযোগ-সুবিধা, সমস্যা-সম্ভাবনা, সাফল্য, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের খবর, ছবি ও ভিডিও আমাদের পাঠাতে পারেন [email protected] মেইলে।
Discussion about this post