সমুদ্রে ডুবিয়ে দেওয়া হচ্ছে বিমান। তবে এটি কোনো দুর্ঘটনা নয়। পরিকল্পিতভাবেই এ কাজ করছে তুরস্ক। এর কারণটা বেশ চমকপ্রদ।
বিশাল আকার বিমানের ভাঙা-চূড়া কাঠামো সমুদ্রের তলদেশে পাঠানোর পেছনে রয়েছে পরিবেশ, অর্থনীতি এবং পর্যটক। পুরোনো বিমানগুলোর প্রয়োজনীয় অংশ খুলে ফেলার পর বাকি অংশ যখন সমুদ্রে ডুবিয়ে দেওয়া হয়। তখন সমুদ্রের তলদেশে এয়ারবাসের মতো বিমানের বিশাল কাঠামো সমুদ্রের জীববৈচিত্র্যের জন্য হয়ে উঠে বিশাল আশ্রয়স্থল।
অন্যদিকে সামুদ্রিক নানা অ্যাডভেঞ্চার স্পোর্টসে খ্যাতি রয়েছে তুরস্কের। কিন্তু দেশটি পর্যটকের আনাগোনা কমে যাওয়া এবং ‘সি ডাইভারদের’ কাছে টানতে বিমান ডোবানোর অভিনব সিদ্ধান্ত নেয় এরদোয়ানের দেশ।
এতে বিদেশি পর্যটক ও ডাইভারদের কাছে তুরস্কের আকর্ষণ বাড়ছে বলে শোনা যাচ্ছে। সম্প্রতি পর্যটক টানতে দক্ষিণ-পশ্চিম তুরস্কের এজিয়ান সমুদ্রে জেট এ৩০০ ডুবিয়ে দেওয়া হয়। ১৭৭ ফুট লম্বা, ১৪৪ ফিট উইংস্প্যানসহ এ বিমানটির সম্পূর্ণ ডুবতে সময় লাগে প্রায় আড়াই ঘণ্টা। সাগরে বিমান ডুবে যাওয়ার পর এটি কৃত্রিম রিফ হিসেবে কাজ করে। এর মধ্যেই বাসা বাঁধে সামুদ্রিক প্রাণী।
প্রবাস টাইমে লিখুন আপনিও। প্রবাসে বাংলাদেশি কমিউনিটির নানা আয়োজন, ঘটনা-দুর্ঘটনা, প্রবাসীদের সুযোগ-সুবিধা, সমস্যা-সম্ভাবনা, সাফল্য, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের খবর, ছবি ও ভিডিও আমাদের পাঠাতে পারেন [email protected] মেইলে।
Discussion about this post