কর্মকর্তাদের উদাসীনতা ও স্বেচ্ছাচারীতায় দূতাবাসে ভোগান্তির সম্মুখীন হচ্ছেন প্রবাসীরা। সহজে সমাধানযোগ্য বিষয়েও অনেককে ঘণ্টার পর ঘণ্টা বসিয়ে রাখা হচ্ছে।
পর্তুগালের রাজধানী লিসবনের বাংলাদেশ দূতাবাস নিয়ে তাই দীর্ঘ আক্ষেপ প্রবাসীদের। প্রায়ই দূতাবাসে বাইরে থাকে দীর্ঘ লাইন। শহরের বাইরে থেকে যারা আসেন তাদের ভোগান্তি হয় সবচেয়ে বেশি।
বাংলাদেশের একটি গণমাধ্যমকে প্রবাসীরা জানাচ্ছেন, সাধারণত ৯টায় দূতাবাসের কনস্যুলার সেবা কার্যক্রম শুরু হলে দায়িত্বে থাকা কাউন্সেলর দূতাবাসে ঢুকেন ১০ টার দিকে।
সেবা প্রত্যাশীরা অভিযোগ করেছেন, একমাত্র ওয়েটিং রুমটিও বন্ধ রাখা হচ্ছে। তাই রোদে দাঁড়িয়েই ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হয় প্রবাসীদের।
নেই ডিজিটাল টোকেন সিস্টেম। প্রবাসীদের সেবাদান সহজ করতে সরকারের নির্দেশনা থাকলেও নানা নিয়মের বেড়াজালে ভোগান্তির শেষ নেই।
এর বাইরেও কূটনৈতিক তৎপরতার অভাবে মুখ থুবড়ে পড়ছে পর্তুগাল বাংলাদেশ সম্পর্ক। কিছু দিবস পালন ছাড়া দু’দেশের সম্পর্কোন্নয়নে সাম্প্রতিক কোন বৈঠকের তথ্য পাওয়া যায়নি দূতাবাসের ওয়েবসাইটে।
২০২৩ সালের ১৬ মার্চ সবশেষে দ্বিপক্ষীয় চুক্তি সই হয় দুই রাষ্ট্রের। আলোর মুখ দেখার অপেক্ষায় থাকা সম্ভাবনাময় নানা ইস্যুও এগোয়নি এরপর।
প্রবাস টাইমে লিখুন আপনিও। প্রবাসে বাংলাদেশি কমিউনিটির নানা আয়োজন, ঘটনা-দুর্ঘটনা, প্রবাসীদের সুযোগ-সুবিধা, সমস্যা-সম্ভাবনা, সাফল্য, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের খবর, ছবি ও ভিডিও আমাদের পাঠাতে পারেন news@probashtime.com মেইলে।
Discussion about this post