মুক্তির পর থেকেই প্রেক্ষাগৃহে তুমুল সাড়া ফেলেছে শাকিব খান অভিনীত ‘তুফান’। বাংলাদেশে মুক্তির পর থেকেই সিনেমাটি বিশ্বের অন্যান্য দেশে মুক্তির বিষয়ে আলোচনা চলছিল।
অবশেষে গত শুক্রবার ওমানেও মুক্তি পেয়েছে ‘তুফান’। ইব্রির বাওয়াদি মলের স্টার সিনেমাজে কালকি ও হলিউডের বড় বড় সিনেমার সাথে টক্কর দেয় তুফানও।
এছাড়া মাস্কাটের নভো সিনেমাজেও দর্শক টেনেছে তুফান। ওমানে থাকা প্রবাসী বাংলাদেশিরা সিনেমাটি নিয়ে বেশ উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন।
অবশ্য শুধু ওমান নয় একযোগে আমেরিকা, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, বেলজিয়াম, সুইডেন, জার্মানি, নেদারল্যান্ডস, স্পেন, পর্তুগাল, আবুধাবি, বাহরাইন, কাতারের শতাধিক থিয়েটারে মুক্তি পেয়েছে সিনেমাটি।
বেশিরভাগ দেশে প্রথমদিনের শো-য়ের অগ্রিম টিকেট বিক্রির আগেই হাউজফুল নিশ্চিত হয়েছে। বিশেষ করে, অস্ট্রেলিয়াতে প্রায় ২৫০০ টিকেট অগ্রিম বিক্রির মাধ্যমে রেকর্ড করেছে।
নিজের অভিনীত সিনেমা একদিন পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে মুক্তি পাবে, গত ২৫ বছর ধরে এই স্বপ্ন দেখতেন শাকিব খান। তিনি বলেন, ‘এখন ইন্ডাস্ট্রি নতুন করে ভালো স্থানে যাচ্ছে। সেই সঙ্গে গ্লোবালি অবস্থান মজবুত হচ্ছে।
করোনা পরবর্তী দারুণ এক সুসময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছি। অনেক আগে থেকে স্বপ্ন, বাংলাদেশের সিনেমা বিশ্বব্যাপী ছড়াবে। প্রথমে অনেকেই বলতেন, এগুলো সম্ভব নয়। কিন্তু সেটাই এখন হচ্ছে।’
গত ঈদে মুক্তির পর স্টার সিনেপ্লেক্সের সর্বোচ্চ ৫৮টি শো নিয়ে ২০ বছরের সকল রেকর্ড ভেঙে দেয় ‘তুফান’। মুক্তির ১০ দিন পরেও সর্বোচ্চ শো নিয়ে ব্যবসা করছে ‘তুফান’।
প্রবাস টাইমে লিখুন আপনিও। প্রবাসে বাংলাদেশি কমিউনিটির নানা আয়োজন, ঘটনা-দুর্ঘটনা, প্রবাসীদের সুযোগ-সুবিধা, সমস্যা-সম্ভাবনা, সাফল্য, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের খবর, ছবি ও ভিডিও আমাদের পাঠাতে পারেন [email protected] মেইলে।
Discussion about this post