চট্টগ্রামের পতেঙ্গায় কর্ণফুলী নদীতে বিধ্বস্ত বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান দুর্ঘটনায় নিহত পাইলট আসিম জাওয়াদের মরদেহ আসার পর জানাজা শেষে দাফন সম্পন্ন হয়েছে।
শুক্রবার (১০ মে) বাদ জুমা নামাজের পর বেলা ৩টার দিকে শহরের সেওতা কেন্দ্রীয় কবরস্থানে দাফন করা হয়।
এর আগে বেলা পৌনে ১২টার দিকে তাকে বহনকারী বাংলাদেশ বিমানের একটি হেলিকপ্টার মানিকগঞ্জ শহীদ মিরাজ-তপন স্টেডিয়াম এসে অবতরণ করে। বাদ জুমা তার জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এসময় শেষ বারের মতো আসিম জাওয়াদকে দেখতে স্বজন ও স্থানীয়রা ভিড় জমায়।
জানাজা ও দাফনকালে নিহত আসিম জাওয়াদকে গার্ড অব অনার দেওয়া হয়। এ সময় সেনা বাহিনী, বিমান বাহিনী, নৌ বাহিনীর পক্ষ থেকে শ্রদ্ধা জানানো হয়। সেই সঙ্গে ৩০ রাউন্ড ফাঁকা ফায়ারিং করা হয়।
জানাজায় সেনা বাহিনী, বিমান বাহিনী, নৌ বাহিনীর বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তা, মানিকগঞ্জ প্রশাসনের কর্মকর্তা, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, স্বজনসহ সর্বস্তরের জনগণ অংশ নেন।
প্রসঙ্গত, বৃহস্পতিবার (৯ মে) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে পতেঙ্গার বানৌজা ঈসা খাঁ হাসপাতালে (নেভি হাসপাতাল) পাইলট জাওয়াদ চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।
এর আগে, সকাল সাড়ে ১০টার দিকে বিমান বাহিনীর ইয়াক-১৩০ নামক একটি যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়। পরে চট্টগ্রাম বোট ক্লাবের অদূরে কর্ণফুলী নদীতে আছড়ে পড়ে প্রশিক্ষণ যুদ্ধ বিমানটি।
প্রবাস টাইমে লিখুন আপনিও। প্রবাসে বাংলাদেশি কমিউনিটির নানা আয়োজন, ঘটনা-দুর্ঘটনা, প্রবাসীদের সুযোগ-সুবিধা, সমস্যা-সম্ভাবনা, সাফল্য, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের খবর, ছবি ও ভিডিও আমাদের পাঠাতে পারেন [email protected] মেইলে।
Discussion about this post