নোট ছাপার বিষয়টি অর্থনৈতিক তো বটেই প্রশাসনিক দিক থেকেও মারাত্মক গুরুত্বপূর্ণ৷ সাধারণত, সংশ্লিষ্ট দেশের যে যার নিজস্ব এই টাকা ছাপার সেট আপ থাকে৷ ভারতের বিভিন্ন জায়গা তো বটেই, এই কলকাতাতেও যেমন রয়েছে টাঁকশাল বা মিন্ট, অর্থাৎ, টাকা ছাপার কারখানা৷
কিন্তু, এই প্রতিবেদনে আমরা এমন এক দেশের কথা বলছি, যে দেশ শুধু নিজেরই নয়, পড়শি একাধির দেশেরও টাকা ছাপার কাজ করে থাকে৷ কারণ, তাদের কাছেই রয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় নোট ছাপার সেট আপ৷
এই দেশে শুধু যে বিপুল পরিমাণে নোট ছাপা হয়, সে যে শুধুই মেশিনে নোট ছাপে তা-ই নয়, নোট ছাপার জন্য প্রয়োজনীয় বিশেষ কাগজ, ইঙ্ক বা রঙ, থ্রেড এবং আরও নানা জরুরি সামগ্রীও বিশেষ ভাবে তৈরি হয় এই দেশে৷
এ যেন, রীতিমতো শিল্প৷ যে শিল্পের কারখানায় মোট শ্রমিকের সংখ্যা ১০ হাজারেরও বেশি৷ কিন্তু, এত বড় এত গুলো নোট ছাপার কারখানা কোন দেশে থাকতে পারে? আমেরিকা? ব্রিটেন না রাশিয়া? উত্তর, না তিনটের কোনওটাই নয়৷
বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষমতাশালী এই তিন দেশ কিন্তু এই প্রতিযোগিতায় ঢের পিছিয়ে৷ বিশ্বের সবচেয়ে বেশি সংখ্যক এবং সবচেয়ে বড় নোট ছাপার কারখানা বা সেট আপ রয়েছে আমাদেরই পড়শি দেশ চিনে৷ চিনের এই সরকারি সংস্থার নাম চায়না ব্যাঙ্কনোট প্রিন্টিং অ্যান্ড মিন্টিং কর্পোরেশন অর্থাৎ, CBPM।
নেপাল এবং শ্রীলঙ্কার নোটও এই চিনের কারখানা থেকেই ছাপা হয়৷ নোট ছাপানো এবং সংশ্লিষ্ট পণ্য সরবরাহের চিনের বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে কমপক্ষে ১০টি বড় কারখানা। গোটা শিল্প ব্যবস্থায় ১৮ হাজারেরও বেশি কর্মচারী কাজ করেন।
চিনের দাবি, এটি বিশ্বের সবচেয়ে সুরক্ষিত নোট প্রিন্টিং সেটআপ, যেখান থেকে অনুমতি ছাড়া একটা নোটও বের হতে পারে না। তুলনামূলকভাবে, ইউএস ব্যুরো অফ এনগ্রেভিং অ্যান্ড প্রিন্টিংয়ে কাজ করেন ২,০০০ এরও কম কর্মচারী৷ ব্রিটেনের দেলা রুয়েতে ৩,০০০ এর সামান্য বেশি কর্মচারী রয়েছেন। ভারতের কারেন্সি নোট প্রিন্টিং সেটআপও এখন বড় হয়েছে৷ কিন্তু সেখানেও এত বেশি সংখ্যক কর্মী কাজ করেন না।
যাইহোক, ভারতে এখন নোট ছাপানোর এবং সংশ্লিষ্ট পণ্য তৈরির জন্য একাধিক কারখানা তৈরি করেছে। এছাড়াও, নোট ছাপার বিষয়ে প্রতিযোগীর তালিকায় রয়েছে জার্মানির গিসেক এবং ডেভিয়েন্ট। চিনের এই মুদ্রণ সংস্থাটি ১৯৮৪ সালে মূলত চিনা মুদ্রা ছাপানোর জন্য শুরু হয়েছিল৷
তবে ধীরে ধীরে এটি নিজেকে প্রসারিত করে এবং এখন এটি এতটাই ছড়িয়ে পড়েছে যে এটি বিশ্বের মুদ্রার নোট ছাপানোর একটি বিশাল সংস্থায় পরিণত হয়েছে।
আসলে, এই কোম্পানি অন্য দেশ থেকেও অর্ডার নেয় এবং তাদের জন্য নোট ছাপায়। যা অন্য কোনও সংস্থা করে না৷ সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এশিয়ার প্রায় সব দেশ যারা তাদের নিজস্ব মুদ্রা ছাপায় না, তারা এখন চিনে মুদ্রা ছাপানো শুরু করেছে।
তাদের খরচ তুলনামূলকভাবে সস্তা। যেমন, আপনি এই ছবিতে যা দেখছেন তা নেপালের মুদ্রার নোট, যা চীনে ছাপা হতে শুরু করেছে। বর্তমানে এখানে অন্যান্য দেশের ২০ কোটি নোট ছাপা হচ্ছে।
কথিত আছে, যে যে দেশগুলি তাদের নোটগুলি চিনে ছাপায় তারা বলে যে এইগুলি খুব সস্তায় ছাপা হয়, এতে তাদের অনেক সাশ্রয় হয়। যে দেশগুলো চিনে তাদের নোট ছাপায়, তার মধ্যে রয়েছে ভারতের প্রায় সব প্রতিবেশী দেশ৷
যদিও পাকিস্তান ও মালদ্বীপ এতে অন্তর্ভুক্ত না হলেও নেপাল, বাংলাদেশ, আফগানিস্তান, শ্রীলঙ্কার মতো দেশগুলি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। কিছুটা হলেও, পাকিস্তানও এখানে তার নোট চিনেই ছাপায়।
থাইল্যান্ড ও মালয়েশিয়ার মতো দেশগুলিও চিনে মুদ্রা ছাপায়। এখন এতে যোগ দিয়েছে ব্রাজিল এবং পোল্যান্ডও। সমস্ত ছোট প্রশান্ত মহাসাগরীয় দেশে, নোট ছাপা হয় চিনে। অনেক আফ্রিকান দেশ চুক্তি স্বাক্ষর করেছে।
যে দেশগুলো চিনে তাদের নোট ছাপায়, তার মধ্যে রয়েছে ভারতের প্রায় সব প্রতিবেশী দেশ৷ যদিও পাকিস্তান ও মালদ্বীপ এতে অন্তর্ভুক্ত না হলেও নেপাল, বাংলাদেশ, আফগানিস্তান, শ্রীলঙ্কার মতো দেশগুলি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। কিছুটা হলেও, পাকিস্তানও এখানে তার নোট চিনেই ছাপায়। থাইল্যান্ড ও মালয়েশিয়ার মতো দেশগুলিও চিনে মুদ্রা ছাপায়। এখন এতে যোগ দিয়েছে ব্রাজিল এবং পোল্যান্ডও। সমস্ত ছোট প্রশান্ত মহাসাগরীয় দেশে, নোট ছাপা হয় চিনে। অনেক আফ্রিকান দেশ চুক্তি স্বাক্ষর করেছে।
যে দেশগুলো চিনে তাদের নোট ছাপায়, তার মধ্যে রয়েছে ভারতের প্রায় সব প্রতিবেশী দেশ৷ যদিও পাকিস্তান ও মালদ্বীপ এতে অন্তর্ভুক্ত না হলেও নেপাল, বাংলাদেশ, আফগানিস্তান, শ্রীলঙ্কার মতো দেশগুলি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। কিছুটা হলেও, পাকিস্তানও এখানে তার নোট চিনেই ছাপায়। থাইল্যান্ড ও মালয়েশিয়ার মতো দেশগুলিও চিনে মুদ্রা ছাপায়। এখন এতে যোগ দিয়েছে ব্রাজিল এবং পোল্যান্ডও। সমস্ত ছোট প্রশান্ত মহাসাগরীয় দেশে, নোট ছাপা হয় চিনে। অনেক আফ্রিকান দেশ চুক্তি স্বাক্ষর করেছে।
সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এশিয়ার প্রায় সব দেশ যারা তাদের নিজস্ব মুদ্রা ছাপায় না, তারা এখন চিনে মুদ্রা ছাপানো শুরু করেছে। তাদের খরচ তুলনামূলকভাবে সস্তা। যেমন, আপনি এই ছবিতে যা দেখছেন তা নেপালের মুদ্রার নোট, যা চীনে ছাপা হতে শুরু করেছে। বর্তমানে এখানে অন্যান্য দেশের ২০ কোটি নোট ছাপা হচ্ছে। কথিত আছে, যে যে দেশগুলি তাদের নোটগুলি চিনে ছাপায় তারা বলে যে এইগুলি খুব সস্তায় ছাপা হয়, এতে তাদের অনেক সাশ্রয় হয়।
সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এশিয়ার প্রায় সব দেশ যারা তাদের নিজস্ব মুদ্রা ছাপায় না, তারা এখন চিনে মুদ্রা ছাপানো শুরু করেছে। তাদের খরচ তুলনামূলকভাবে সস্তা। যেমন, আপনি এই ছবিতে যা দেখছেন তা নেপালের মুদ্রার নোট, যা চীনে ছাপা হতে শুরু করেছে। বর্তমানে এখানে অন্যান্য দেশের ২০ কোটি নোট ছাপা হচ্ছে। কথিত আছে, যে যে দেশগুলি তাদের নোটগুলি চিনে ছাপায় তারা বলে যে এইগুলি খুব সস্তায় ছাপা হয়, এতে তাদের অনেক সাশ্রয় হয়।
চিনের এই মুদ্রণ সংস্থাটি ১৯৮৪ সালে মূলত চিনা মুদ্রা ছাপানোর জন্য শুরু হয়েছিল৷ তবে ধীরে ধীরে এটি নিজেকে প্রসারিত করে এবং এখন এটি এতটাই ছড়িয়ে পড়েছে যে এটি বিশ্বের মুদ্রার নোট ছাপানোর একটি বিশাল সংস্থায় পরিণত হয়েছে। আসলে, এই কোম্পানি অন্য দেশ থেকেও অর্ডার নেয় এবং তাদের জন্য নোট ছাপায়। যা অন্য কোনও সংস্থা করে না৷
চিনের এই মুদ্রণ সংস্থাটি ১৯৮৪ সালে মূলত চিনা মুদ্রা ছাপানোর জন্য শুরু হয়েছিল৷ তবে ধীরে ধীরে এটি নিজেকে প্রসারিত করে এবং এখন এটি এতটাই ছড়িয়ে পড়েছে যে এটি বিশ্বের মুদ্রার নোট ছাপানোর একটি বিশাল সংস্থায় পরিণত হয়েছে। আসলে, এই কোম্পানি অন্য দেশ থেকেও অর্ডার নেয় এবং তাদের জন্য নোট ছাপায়। যা অন্য কোনও সংস্থা করে না৷
তুলনামূলকভাবে, ইউএস ব্যুরো অফ এনগ্রেভিং অ্যান্ড প্রিন্টিংয়ে কাজ করেন ২,০০০ এরও কম কর্মচারী৷ ব্রিটেনের দে লা রুয়েতে ৩,০০০ এর সামান্য বেশি কর্মচারী রয়েছেন। ভারতের কারেন্সি নোট প্রিন্টিং সেটআপও এখন বড় হয়েছে৷ কিন্তু সেখানেও এত বেশি সংখ্যক কর্মী কাজ করেন না। যাইহোক, ভারতে এখন নোট ছাপানোর এবং সংশ্লিষ্ট পণ্য তৈরির জন্য একাধিক কারখানা তৈরি করেছে। এছাড়াও, নোট ছাপার বিষয়ে প্রতিযোগীর তালিকায় রয়েছে জার্মানির গিসেক এবং ডেভিয়েন্ট।
তুলনামূলকভাবে, ইউএস ব্যুরো অফ এনগ্রেভিং অ্যান্ড প্রিন্টিংয়ে কাজ করেন ২,০০০ এরও কম কর্মচারী৷ ব্রিটেনের দে লা রুয়েতে ৩,০০০ এর সামান্য বেশি কর্মচারী রয়েছেন। ভারতের কারেন্সি নোট প্রিন্টিং সেটআপও এখন বড় হয়েছে৷ কিন্তু সেখানেও এত বেশি সংখ্যক কর্মী কাজ করেন না। যাইহোক, ভারতে এখন নোট ছাপানোর এবং সংশ্লিষ্ট পণ্য তৈরির জন্য একাধিক কারখানা তৈরি করেছে। এছাড়াও, নোট ছাপার বিষয়ে প্রতিযোগীর তালিকায় রয়েছে জার্মানির গিসেক এবং ডেভিয়েন্ট।
চিনের এই সরকারি সংস্থার নাম চায়না ব্যাঙ্কনোট প্রিন্টিং অ্যান্ড মিন্টিং কর্পোরেশন অর্থাৎ, CBPM। নেপাল এবং শ্রীলঙ্কার নোটও এই চিনের কারখানা থেকেই ছাপা হয়৷ নোট ছাপানো এবং সংশ্লিষ্ট পণ্য সরবরাহের চিনের বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে কমপক্ষে ১০টি বড় কারখানা। গোটা শিল্প ব্যবস্থায় ১৮ হাজারেরও বেশি কর্মচারী কাজ করেন। চিনের দাবি, এটি বিশ্বের সবচেয়ে সুরক্ষিত নোট প্রিন্টিং সেটআপ, যেখান থেকে অনুমতি ছাড়া একটা নোটও বের হতে পারে না।
চিনের এই সরকারি সংস্থার নাম চায়না ব্যাঙ্কনোট প্রিন্টিং অ্যান্ড মিন্টিং কর্পোরেশন অর্থাৎ, CBPM। নেপাল এবং শ্রীলঙ্কার নোটও এই চিনের কারখানা থেকেই ছাপা হয়৷ নোট ছাপানো এবং সংশ্লিষ্ট পণ্য সরবরাহের চিনের বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে কমপক্ষে ১০টি বড় কারখানা। গোটা শিল্প ব্যবস্থায় ১৮ হাজারেরও বেশি কর্মচারী কাজ করেন। চিনের দাবি, এটি বিশ্বের সবচেয়ে সুরক্ষিত নোট প্রিন্টিং সেটআপ, যেখান থেকে অনুমতি ছাড়া একটা নোটও বের হতে পারে না।
কিন্তু, এত বড় এত গুলো নোট ছাপার কারখানা কোন দেশে থাকতে পারে? আমেরিকা? ব্রিটেন না রাশিয়া? উত্তর, না তিনটের কোনওটাই নয়৷ বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষমতাশালী এই তিন দেশ কিন্তু এই প্রতিযোগিতায় ঢের পিছিয়ে৷ বিশ্বের সবচেয়ে বেশি সংখ্যক এবং সবচেয়ে বড় নোট ছাপার কারখানা বা সেট আপ রয়েছে আমাদেরই পড়শি দেশ চিনে৷
কিন্তু, এত বড় এত গুলো নোট ছাপার কারখানা কোন দেশে থাকতে পারে? আমেরিকা? ব্রিটেন না রাশিয়া? উত্তর, না তিনটের কোনওটাই নয়৷ বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষমতাশালী এই তিন দেশ কিন্তু এই প্রতিযোগিতায় ঢের পিছিয়ে৷ বিশ্বের সবচেয়ে বেশি সংখ্যক এবং সবচেয়ে বড় নোট ছাপার কারখানা বা সেট আপ রয়েছে আমাদেরই পড়শি দেশ চিনে৷
এই দেশে শুধু যে বিপুল পরিমাণে নোট ছাপা হয়, সে যে শুধুই মেশিনে নোট ছাপে তা-ই নয়, নোট ছাপার জন্য প্রয়োজনীয় বিশেষ কাগজ, ইঙ্ক বা রঙ, থ্রেড এবং আরও নানা জরুরি সামগ্রীও বিশেষ ভাবে তৈরি হয় এই দেশে৷ এ যেন, রীতিমতো শিল্প৷ যে শিল্পের কারখানায় মোট শ্রমিকের সংখ্যা ১০ হাজারেরও বেশি৷
এই দেশে শুধু যে বিপুল পরিমাণে নোট ছাপা হয়, সে যে শুধুই মেশিনে নোট ছাপে তা-ই নয়, নোট ছাপার জন্য প্রয়োজনীয় বিশেষ কাগজ, ইঙ্ক বা রঙ, থ্রেড এবং আরও নানা জরুরি সামগ্রীও বিশেষ ভাবে তৈরি হয় এই দেশে৷ এ যেন, রীতিমতো শিল্প৷ যে শিল্পের কারখানায় মোট শ্রমিকের সংখ্যা ১০ হাজারেরও বেশি৷
কিন্তু, এই প্রতিবেদনে আমরা এমন এক দেশের কথা বলছি, যে দেশ শুধু নিজেরই নয়, পড়শি একাধির দেশেরও টাকা ছাপার কাজ করে থাকে৷ কারণ, তাদের কাছেই রয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় নোট ছাপার সেট আপ৷
প্রবাস টাইমে লিখুন আপনিও। প্রবাসে বাংলাদেশি কমিউনিটির নানা আয়োজন, ঘটনা-দুর্ঘটনা, প্রবাসীদের সুযোগ-সুবিধা, সমস্যা-সম্ভাবনা, সাফল্য, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের খবর, ছবি ও ভিডিও আমাদের পাঠাতে পারেন [email protected] মেইলে।
Discussion about this post