সৌদির মানবসম্পদ মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, নতুন এই নিয়ম গৃহকর্মী নিয়োগ চুক্তির প্রথম দুই বছরের জন্য প্রযোজ্য হবে। আর চুক্তির দুই বছর পর নিয়োগকর্তার জন্য বীমা কার্যকরের বিষয়টি ঐচ্ছিক হবে।
নতুন নিয়ম কিছু ক্ষেত্রে গৃহকর্মী এবং নিয়োগকর্তার জন্য ক্ষতিপূরণের বিষয়টি সুনিশ্চিত হবে। দেশটির মন্ত্রণালয় বলেছে, নিয়োগকর্তা গৃহকর্মীর অনুপস্থিতি, পলায়ন, মৃত্যু বা পঙ্গুজনিত রোগের কারণে শারীরিক অক্ষমতার ক্ষেত্রে ক্ষতিপূরণ পাওয়ার অধিকারী হবেন।
দেশটির সরকারি একটি প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে গৃহকর্মীদের বিমা সংক্রান্ত কার্যক্রম তত্ত্বাবধান করা হবে। দুর্ঘটনার ফলে সম্পূর্ণ বা আংশিক শারীরিক অক্ষমতার জন্য ক্ষতিপূরণ বা নিয়োগকর্তার মৃত্যুর কারণে মজুরি এবং অন্যান্য আর্থিক পাওনা পরিশোধে নিয়োগকর্তার ব্যর্থতার ক্ষেত্রে গৃহকর্মীর অধিকার রক্ষাই এই ব্যবস্থার লক্ষ্য।
সম্প্রতি অভ্যন্তরীণ শ্রমবাজার নিয়ন্ত্রণে বিভিন্ন ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে সৌদি আরবের শ্রম কর্তৃপক্ষ। এই লক্ষ্যে দেশটির মানবসম্পদ মন্ত্রণালয় নিয়োগের আবেদন এবং নিয়োগকর্তা ও শ্রমিকের মধ্যে চুক্তিভিত্তিক সম্পর্কসহ গৃহকর্মীদের অধিকার, কর্তব্য ও ভিসাপ্রাপ্তি সম্পর্কে জানতে সাহায্য করার জন্য মুসানেদ নামের একটি প্ল্যাটফর্ম চালু করেছে।
প্রবাস টাইমে লিখুন আপনিও। প্রবাসে বাংলাদেশি কমিউনিটির নানা আয়োজন, ঘটনা-দুর্ঘটনা, প্রবাসীদের সুযোগ-সুবিধা, সমস্যা-সম্ভাবনা, সাফল্য, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের খবর, ছবি ও ভিডিও আমাদের পাঠাতে পারেন [email protected] মেইলে।
Discussion about this post