জলবায়ু পরিবর্তন প্রশমনে উপসাগরীয় অঞ্চলে এগিয়ে আছে তেল ও গ্যাস রফতানিতে নির্ভরশীল দেশ আমিরাত, সৌদি ও কাতার। কুয়েতের বেসরকারি সংস্থা এজিলিটি ও জেনেভা-ভিত্তিক হরাইজন গ্রুপ প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে এমন তথ্য উঠে এসেছে।
আরব বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ সংযুক্ত আরব আমিরাত। দেশটি মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকার মধ্যে টেকসই অবকাঠামো, শক্তির রূপান্তর ও বাস্তুতন্ত্রে পরিবেশগত প্রভাব বিবেচনায় প্রথম স্থান অর্জন করেছে।
পরিবেশবান্ধব বিনিয়োগ, উদ্ভাবন ও প্রযুক্তির পাশাপাশি সুশাসনের জন্য শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে কাতার। আর আরব বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ সৌদি আরব সূচকের ছয়টি গুরুত্বপূর্ণ খাতের মধ্যে পাঁচটিতে শীর্ষ স্থান অর্জন করেছে। প্রতিবেদন অনুযায়ী, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ও সম্পদ ব্যবহারে দক্ষতা দেখিয়ে তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে বাহরাইন। একই ক্ষেত্রে নৈপুণ্য দেখিয়ে ওমান আছে ষষ্ঠ স্থানে।
হাইড্রোকার্বন রফতানি থেকে দূরে থাকার জন্য উপসাগরীয় দেশগুলো নবায়নযোগ্য শক্তি ও টেকসই উন্নয়নে প্রচুর বিনিয়োগ করছে। সংযুক্ত আরব আমিরাত উপসাগরীয় অঞ্চলের প্রথম দেশ হিসেবে ২০৫০ সালের মধ্যে শূন্য কার্বন লক্ষ্যমাত্রা ঘোষণা করেছে। এরই মধ্যে বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য প্রাকৃতিক গ্যাসের ব্যবহার কমিয়েছে তারা।
প্রবাস টাইমে লিখুন আপনিও। প্রবাসে বাংলাদেশি কমিউনিটির নানা আয়োজন, ঘটনা-দুর্ঘটনা, প্রবাসীদের সুযোগ-সুবিধা, সমস্যা-সম্ভাবনা, সাফল্য, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের খবর, ছবি ও ভিডিও আমাদের পাঠাতে পারেন [email protected] মেইলে।
Discussion about this post