যুক্তরাষ্ট্রের প্রবাসী বাংলাদেশি মোহাইমিনা হক তার দুর্দান্ত আইনি সাফল্যের কারণে ‘ইন্টারন্যাশনাল অ্যাসোসিয়েশন অফ টপ প্রফেশনালস’ (আইএওটিপি) দ্বারা ২০২৩ সালের শীর্ষ অ্যাটর্নি হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি ওয়াশিংটন ডিসিতে ‘দ্য ল অফিস অব মোহাইমিনা হক-পিএলএলসি’ এর প্রতিষ্ঠাতা।
আইএওটিপি প্রতি বছরই বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে বিশেষ কৃতিত্বের জন্য এই সম্মাননা প্রদান করে থাকে। পেশাগত কৃতিত্ব, একাডেমিক কৃতিত্ব, নেতৃত্বের ক্ষমতাসহ অন্যান্য অনুষঙ্গ এবং তাদের সম্প্রদায়ে অবদানের ওপর ভিত্তি করে এই সম্মাননা দেওয়া হয়।
মোহাইমিনা হক একজন দক্ষ উকিল এবং একজন প্রতিভাধর সমস্যা সমাধানকারী। তিনি পরামর্শ থেকে শুরু করে আদালতের প্রতিনিধিত্ব করা পর্যন্ত ব্যাপক সহায়তা প্রদান করে থাকেন। কর্পোরেট আইন, অভিবাসন আইন, টর্ট আইন (ব্যক্তিগত আঘাত এবং পণ্যের দায়সহ) এবং আরও অনেক ক্ষেত্রেই কাজ করেন তিনি।
টনি রোমাস নামক একটি গ্লোবাল রেস্তোরাঁর ফ্র্যাঞ্চাইজির জেনারেল কাউন্সেল হিসেবে কাজ করেন তিনি। সেখানে কোম্পানির আইনগত এবং সম্মতিমূলক কার্যক্রমের তত্ত্বাবধান করেন তিনি এবং কৌশল ও কর্পোরেট বৃদ্ধির বিষয়ে বোর্ডের উপদেষ্টা হিসেবে কাজ করে থাকেন।
মোহাইমিনা ‘ওয়াশিংটন কলেজ অফ ল’ থেকে মর্যাদাপূর্ণ কাম লাউড ডিস্ট্রিঙ্কশনে স্নাতক অর্জন করেছেন। তিনি পূর্বে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক সিনেটর এডওয়ার্ড কেনেডির অফিসে নির্বাচকদের জন্য অভিবাসন মামলায় কাজ করেছিলেন। এছাড়াও ওবামা প্রশাসনের সময় হোয়াইট হাউসে ইন্টার্নশিপের জন্য নির্বাচিত হয়েছিলেন। সেসময় মোহাইমিনা হক মার্কিন রাষ্ট্রপতির কার্যনির্বাহী অফিসে ডোমেস্টিক পলিসি কাউন্সিলে দায়িত্ব পালন করেন।
https://www.youtube.com/watch?v=Bb6lUVyQcPU
প্রবাস টাইমে লিখুন আপনিও। প্রবাসে বাংলাদেশি কমিউনিটির নানা আয়োজন, ঘটনা-দুর্ঘটনা, প্রবাসীদের সুযোগ-সুবিধা, সমস্যা-সম্ভাবনা, সাফল্য, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের খবর, ছবি ও ভিডিও আমাদের পাঠাতে পারেন [email protected] মেইলে।
Discussion about this post