বর্তমানে দুই দেশে একে অন্যের রাজধানীতে কূটনৈতিক প্রতিনিধিত্বের মর্যাদা হ্রাস পেয়েছে। সেখানে কোনো হাইকমিশনার নেই এবং সর্বোচ্চ পর্যায়ের কূটনীতিক হলেন একজন চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স (সিডিএ), যিনি একজন যুগ্মসচিব পদমর্যাদার সমতুল্য কর্মকর্তা। সরকার একজন নারী আইএফএস কর্মকর্তাকে নির্বাচন করেছে। পাকিস্তানে তিনি হাইকমিশনের নেতৃত্ব দেবেন।
বর্তমানে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সদর দপ্তরে যুগ্মসচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন শ্রীবাস্তব। তিনি ইন্দো-প্যাসিফিক বিভাগের দেখাশোনা করছেন। ম্যান্ডারিন ভাষায় দক্ষ হওয়ায় তিনি ২০০৭-০৯ সালে চীনে ভারতীয় দূতাবাসে কাজ করেছেন। তিনি কলকাতার আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ভারত মহাসাগর অঞ্চল বিভাগের পরিচালক হিসেবেও কাজ করেছেন।
১৯৪৭ সাল থেকে যখন শ্রী প্রকাশকে তৎকালীন পাকিস্তানের অধিরাজ্যে ভারতীয় হাইকমিশনার হিসেবে পাঠানো হয়েছিল, তখন নয়াদিল্লিতে সর্বদা পুরুষ কূটনীতিকদের দ্বারা প্রতিনিধিত্ব করা হয়েছে। সেখানে ২২ জন মিশনপ্রধান ছিলেন। ইসলামাবাদে শেষ ভারতীয় হাইকমিশনার ছিলেন অজয় বিসারিয়া, যিনি ২০১৯ সালে অনুচ্ছেদ ৩৭০ বাতিল করার পরে পাকিস্তান হাইকমিশনের মর্যাদা কমানোর সিদ্ধান্ত নেওয়ার পরে তাকে প্রত্যাহার করা হয়েছিল। পাকিস্তানে এর আগে নারী কূটনীতিকদের পদায়ন করা হয়েছে, তবে সর্বোচ্চ পর্যায়ে নয়। ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস
প্রবাস টাইমে লিখুন আপনিও। প্রবাসে বাংলাদেশি কমিউনিটির নানা আয়োজন, ঘটনা-দুর্ঘটনা, প্রবাসীদের সুযোগ-সুবিধা, সমস্যা-সম্ভাবনা, সাফল্য, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের খবর, ছবি ও ভিডিও আমাদের পাঠাতে পারেন [email protected] মেইলে।
Discussion about this post