বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের মামলাটি অধিকতর তদন্তের জন্য নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। আগামী ১২ সেপ্টেম্বর মামলার তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।
গত ২ জুলাই নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের মামলায় বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের তৎকালীন উপমহাব্যবস্থাপক তাইজ ইবনে আনোয়ারসহ ৩০ জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেয় পুলিশ। পরে মামলাটি বিচারের জন্য ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনালে বদলি করা হয়।
আদালতসংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে, অভিযোগপত্রভুক্ত আসামিদের মধ্যে ১১ জনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। তাইজ ইবনে আনোয়ারসহ বাকি ১৯ জনকে পলাতক দেখানো হয়েছে। তাঁদের মধ্যে মো. মাসুদ (৩৪) ও জাহাঙ্গীর আলম (৩৬) নামের দুজনের জবানবন্দিতে প্রশ্নপত্র ফাঁসে ডিজিএমের নাম আসে। মাসুদ সে সময় তাইজ ইবনে আনোয়ারের গাড়িচালক ছিলেন।
বিমানের ওই নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র প্রণয়ন কমিটির সদস্য ছিলেন তাইজ ইবনে আনোয়ার। তিনি নিয়োগ পরীক্ষার একটি প্রশ্নপত্রের খসড়ার ছবি প্রিন্ট করে আসামি মাসুদ ও জাহাঙ্গীর আলমের কাছে পাঠান। পরে তা অন্যদের কাছে ফাঁস করা হয়। গত বছরের ২১ অক্টোবর বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ১০টি পদের লিখিত পরীক্ষা ছিল। পরীক্ষা শুরুর দেড় ঘণ্টা আগে প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগে বেশ কয়েকজনকে আটক করে গোয়েন্দা পুলিশ। পরে বিমান কর্তৃপক্ষ পরীক্ষাটি স্থগিত ঘোষণা করে।
প্রবাস টাইমে লিখুন আপনিও। প্রবাসে বাংলাদেশি কমিউনিটির নানা আয়োজন, ঘটনা-দুর্ঘটনা, প্রবাসীদের সুযোগ-সুবিধা, সমস্যা-সম্ভাবনা, সাফল্য, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের খবর, ছবি ও ভিডিও আমাদের পাঠাতে পারেন [email protected] মেইলে।
Discussion about this post