স্ত্রীকে খুন করার অভিযোগে জেল খেটেছেন স্বামী ও তার বন্ধু। তবে শেষে জানা গেল ওই নারী খুন হননি, জীবিত রয়েছেন। দিব্যি সংসার করে যাচ্ছেন অন্য স্বামীর ঘরে। এমনই এক চাঞ্চল্যকর ঘটনা ঘটেছে ভারতের রাজস্থানের মেহেন্দিপুরে। এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়, শনিবার (১০ ডিসেম্বর) ওই নারীকে আটক করেছে পুলিশ, যাকে সাত বছর আগে মৃত ঘোষণা করা হয়েছিল এবং তার হত্যার জন্য দুই অভিযুক্তকে কারাদণ্ড দেয়া হয়েছিল।
ভুক্তভোগী সোনু জানান, ২০১৫ সালে আরতি নামের এক নারীর সঙ্গে তার কোর্ট ম্যারেজ হয়। বিয়ের পর আরতি টাকাসহ জমি তার নামে দেয়ার দাবি জানান। না দিতে পারায় ওই নারী আটদিন পর বাড়ি ছেড়ে চলে যান এবং কোথাও নিখোঁজ হয়ে যায়। এরপর অনেক খোঁজাখুঁজি করে তাকে পাওয়া যায়নি। একই বছর মথুরার মাগোরা খালে এক নারীর মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্ত না করেই পুলিশ তাকে দাহ করে। পরে আরতির বাবা থানায় গিয়ে খুনের মামলা করেন। সেই অভিযোগের ভিত্তিতেই পুলিশ আরতির স্বামী ও তার বন্ধুকে গ্রেফতার করে।
মেহেন্দিপুর থানার অফিসার বালাজি অজিত সিং বাদসেরা বলেন, ঘটনার ৬ মাস পর আরতির বাবা যখন তার নিখোঁজ মেয়ের তদন্তের জন্য পুলিশের কাছে যান, তখন পুলিশ তাকে মৃত মহিলার ছবি এবং জামাকাপড় দেখায়। এই সময় সুরজ প্রসাদ গুপ্ত তাকে নিজের মেয়ে বলে শনাক্ত করেন। মহিলার বাবা গুপ্ত মেহেন্দিপুর বালাজির বাসিন্দা সোনু সাইনি এবং গোপাল সাইনিকে তার মেয়েকে হত্যার জন্য অভিযুক্ত করেন। নারীকে জীবিত উদ্ধার করার পর খুনের দায়ে মিথ্যা মামলায় অভিযুক্ত দুই ব্যক্তি ন্যায়বিচার পাওয়ার বিষয়ে আশাবাদী।
বিমানবন্দরে প্রবাসীর কাছ থেকে ঘুষ নিয়ে এক
মদের উপর কড়াকড়ি আরোপ করলো ওমান
কাতারে নিজ দেশ থেকেও নিরাপদ বোধ করছেন বিদেশি নারীরা
ফ্লাইটের তিন ঘণ্টা আগে বিমানবন্দরে যাওয়ার প্রয়োজন
প্রণোদনা সত্ত্বেও প্রত্যাশিত রেমিট্যান্স আসছে
প্রবাস টাইমে লিখুন আপনিও। প্রবাসে বাংলাদেশি কমিউনিটির নানা আয়োজন, ঘটনা-দুর্ঘটনা, প্রবাসীদের সুযোগ-সুবিধা, সমস্যা-সম্ভাবনা, সাফল্য, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের খবর, ছবি ও ভিডিও আমাদের পাঠাতে পারেন [email protected] মেইলে।
Discussion about this post