বর্তমানের যুগকে বলা হয় গ্লোবালাইজাশনের যুগ। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে প্রতিনিয়ত কর্মক্ষেত্র বাড়ছে। যেখানে উৎপাদনশীলতা বাড়াচ্ছেন প্রবাসীরা। গ্রুপ চ্যাট কিংবা ভিডিও কল; যা দূরে বসেও পরিবারকে রাখছে একদম কাছে। শুধু কমিউনিকেশনেই নয়। সীমান্তের ওপারেও ব্যবসা করা এখন হাতের মুঠোয়।
আর তাই প্রবাসীদের অর্থ পাঠানো অর্থাৎ রেমিটেন্সের পদ্ধতিটাও হওয়া উচিত খুব সহজ। দেশে অর্থ পাঠানোর ক্ষেত্রে যে বিষয়গুলো লক্ষ্য রাখতে হবে প্রবাসীদের। অর্থ পাঠানোর ক্ষেত্রে উদ্বিগ্ন থাকে প্রবাসী। তাই অর্থ পাঠানোর ক্ষেত্রে এমন একটি ব্রান্ড বা প্রোভাইডারকে বাছাই করতে হবে যাতে পুরোপুরি ভরসা করা যায়। ভালো প্রোভাইডার হিসেবে, ব্যাংক কিংবা সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলো বেশ নির্ভরযোগ্য।
টাকা পাঠানোর ফি প্রদানের ক্ষেত্রে দুটি নিয়ম আছে। একটি হল ডিরেক্ট ফি অথবা বৃদ্ধিরত এক্সচেঞ্জ রেট, আরেকটি হল পাঠানোর ক্ষেত্রে এবং গ্রহণের ক্ষেত্রে ব্যাংক ফি। এই ফিগুলো অবশ্যই প্রদান করতে হয়। সুবিধা মতো যেকোন পদ্ধতি গ্রহণ করা যাবে।
আরো একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো টাকা কোথা থেকে পাঠানো হচ্ছে এবং কোথায় পাঠানো হচ্ছে এই তথ্যগুলোর ব্যপারে খুব স্পষ্ট থাকতে হবে। এছাড়া অর্থ পাঠানোর আগে প্রোভাইডার সম্পর্কে সব ধরণের সঠিক তথ্য গ্রহন করতে হবে।
এক্সচেঞ্জ রেট হচ্ছে অর্থ এক ধরনের মুদ্রা থেকে অন্য ধরনের মুদ্রায় পরিবর্তন করা। আপনার পাঠানো এক্সচেঞ্জ রেট ব্যবহার করে পাঠানো অর্থ নিজ দেশের মুদ্রায় পরিবর্তন করা যায়। ফলে টাকা পাঠাতে সুবিধা হয়। তাই এই ক্ষেত্রে অবশ্যই সেই সময়ের মানি এক্সচেঞ্জ রেট সম্পর্কে সঠিক ধারণা থাকতে হবে।
আরো পড়ুন:
দুই মুসলিম দেশের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি করছে ইসরাইল বলেছে ইরান
পাকিস্তানি সেনাপ্রধানকে সৌদি যুবরাজের পদক
সব ভুলে এক হতে মিশরে গেলেন কাতারের আমির
চলতি মাসেই ফিরতে হচ্ছে মালয়েশিয়ায় অবস্থানরত অবৈধ প্রবাসীদের
মার্কিন নারীদের গর্ভপাতের অধিকার কেড়ে নিলেন সুপ্রিম কোর্ট
প্রবাস টাইমে লিখুন আপনিও। প্রবাসে বাংলাদেশি কমিউনিটির নানা আয়োজন, ঘটনা-দুর্ঘটনা, প্রবাসীদের সুযোগ-সুবিধা, সমস্যা-সম্ভাবনা, সাফল্য, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের খবর, ছবি ও ভিডিও আমাদের পাঠাতে পারেন [email protected] মেইলে।
Discussion about this post