সপ্তাহ খানেকের মধ্যেই বুস্টার ডোজ টিকার জন্য নিবন্ধন শুরু হবে বলে জানিয়েছেন জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরো-বিএমইটির মহাপরিচালক শহীদুল আলম এনডিসি। তিনি বলেন, সৌদি আরবগামীদের এই বুস্টার ডোজ টিকা বেশি প্রয়োজন।
শুক্রবার (১২ নভেম্বর ) রাতে বেসরকারি স্যাটেলাইট টেলিভিশন বাংলাভিশনে প্রচারিত “প্রবাসী মুখ” অনুষ্ঠান এর সঞ্চালক মিরাজ হোসেন গাজীর প্রশ্নের জবাবে এই তথ্য জানান তিনি। বিএমইটির মহাপরিচালক জানান,
“আমাদের সুরক্ষা পদ্ধতিতে দুইটি টিকার জন্য নিবন্ধন ও সার্টিফিকেট দেয়ার সুযোগ আছে। সেখানে বুস্টার ডোজ বা তৃতীয় ডোজ নেয়া বা নিবন্ধন ও সার্টিফিকেটে লিপিবদ্ধ করার কাজ চলছে। সপ্তাহ খানেকের মধ্যে এই পদ্ধতি চালু হলে কর্মীরা নিবন্ধন করতে পারবেন।”
সৌদি আরবে প্রবেশের ক্ষেত্রে দেশটির অনুমোদিত চারটি টিকার যেকোনোটির পূর্ণ ডোজ নিতে হবে। অনুমোদিত টিকাগুলো হল- ফাইজার বায়োন্টেক, মডার্না, অক্সফোর্ড এস্ট্রাজেনেকা ও জনসন এন্ড জনসন। এই চার টিকার যেকোনো একটির পূর্ণ ডোজ নেয়ার ১৪ দিন পর দেশটিতে প্রবেশ করা যাবে। নয়তো বাধ্যতামূলক পাঁচ দিনের প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টিনে থাকতে হবে। এতে করে কর্মীদের অতিরিক্ত গুণতে হচ্ছে ৫০ থেকে ৭০ হাজার টাকা পর্যন্ত।
এদিকে, অনেক বাংলাদেশি না বুঝেই চীনের সিনোফার্মের টিকা নিয়েছেন। তাদের সৌদি আরবে প্রবেশ করতে হলে দেশটির অনুমোদিত ওই চারটি টিকার যেকোনো একটির অতিরিক্ত বা বুস্টার ডোজ নিতে হবে।
প্রবাস টাইমে লিখুন আপনিও। প্রবাসে বাংলাদেশি কমিউনিটির নানা আয়োজন, ঘটনা-দুর্ঘটনা, প্রবাসীদের সুযোগ-সুবিধা, সমস্যা-সম্ভাবনা, সাফল্য, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের খবর, ছবি ও ভিডিও আমাদের পাঠাতে পারেন [email protected] মেইলে।
Discussion about this post