সুনামগঞ্জের দিরাইয়ে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর যৌথ অভিযানে একরার হোসেন নামে এক ইউপি চেয়ারম্যানের বাড়ি থেকে বিপুল অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) দিনব্যাপী উপজেলার হাতিয়া গ্রামে অভিযান চালিয়ে কুলঞ্জ ইউনিয়নের চেয়ারম্যানের বাড়ি থেকে অস্ত্রগুলো উদ্ধার করা হয়। তবে এ ঘটনায় কাউকে আটক করতে পারেননি যৌথবাহিনীর সদস্যরা।
একরার হোসেন দিরাই ডিগ্রি কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সাবেক সহসভাপতি। বর্তমানে তিনি যুবলীগের রাজনীতিতে সক্রিয়।
উদ্ধার করা অস্ত্রের মধ্যে রয়েছে- ১৫টি সুলফি, ৯৮টি টেঁটা, ৮টি স্টিলের ঢাল, ৩টি রামদা, ১টি দা, ৮টি ছোট-বড় ছুরি, ১টি কাটার, ১টি বায়নোকুলার, ১৫টি কাঠের রুইল, ৭টি পাইপ, ৬টি লোহার রড, ১টি বেসবলের ব্যাট।
দিরাই থানার ওসি মুহাম্মদ আব্দুর রাজ্জাক কালবেলাকে বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, নাশকতার উদ্দেশে অস্ত্র মজুত করা হয়েছে এমন গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালানো হয়। এ ঘটনায় ইউনিয়ন চেয়ারম্যান একরার হোসেনেকে প্রধান আসামি করে অস্ত্র আইনে মামলা করা হয়েছে।
চেয়ারম্যান একরার হোসেনের বিরুদ্ধে ছাত্রহত্যার দুটি হত্যা মামলাসহ বেশ কয়েকটি মামলা আছে বলেও জানা গেছে।
প্রবাস টাইমে লিখুন আপনিও। প্রবাসে বাংলাদেশি কমিউনিটির নানা আয়োজন, ঘটনা-দুর্ঘটনা, প্রবাসীদের সুযোগ-সুবিধা, সমস্যা-সম্ভাবনা, সাফল্য, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের খবর, ছবি ও ভিডিও আমাদের পাঠাতে পারেন news@probashtime.com মেইলে।

Discussion about this post