অতি সাধারণ বা নিম্ন মানের খেজুরের প্রতি কেজির দাম ১৫০ থেকে ১৬৫ টাকা, এবং বহুল ব্যবহৃত জায়দি খেজুরের দাম ১৭০ থেকে ১৮০ নির্ধারণ করেছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।
এই নির্ধারিত মূল্যের আলোকে খুচরা দাম নির্ধারণ করে ব্যবসায়ীদের বিক্রির নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী হাসানুল ইসলাম টিটু বলেছেন সাধারণ মানুষের কথা চিন্তা করে এই খেজুরের মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে। তবে দামি খেজুরের মূল্য নির্ধারণ করে দেয়নি মন্ত্রণালয়।
এছাড়াও চিনির দাম বেঁধে দিয়েছে সরকার। প্রতি কেজি চিনির মূল্য ১৪০ টাকার বেশি হবে না। প্যাকেটজাত চিনির সর্বোচ্চ দাম হবে ১৪৫ টাকা।
হাসানুল ইসলাম টিটু আরও বলেন, সরকার নিত্য পন্যোর দাম নিয়ে স্বস্তিতে আসার চেষ্টায় আছে। বাজারে নিত্যপণ্যের কোন স্বল্পতা নেই। চালের দাম নিয়েও কোন অস্বস্তি নেই।
প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী বাজার নিয়ন্ত্রনে রাখতে মনিটরিং হচ্ছে। ভারত থেকে ৫০ হাজার টন পিঁয়াজ আমদানির প্রক্রিয়া চলমান। খুব শিগগিরই তা দেশে আসবে বলে জানান প্রতিমন্ত্রী।
প্রবাস টাইমে লিখুন আপনিও। প্রবাসে বাংলাদেশি কমিউনিটির নানা আয়োজন, ঘটনা-দুর্ঘটনা, প্রবাসীদের সুযোগ-সুবিধা, সমস্যা-সম্ভাবনা, সাফল্য, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের খবর, ছবি ও ভিডিও আমাদের পাঠাতে পারেন news@probashtime.com মেইলে।
Discussion about this post