বেশ কঠিন সময় পার করছেন পর্তুগালে পাড়ি জমানো বহু প্রবাসী। শীত চলে আসায় কাজের সংকটের পাশাপাশি প্রকট আকার ধারণ করেছে আবাসন সমস্যাও। এতে দুশ্চিন্তায় বেড়েছে স্ট্রোকজনিত মৃত্যুর সংখ্যা।
করোনা মহামারির পর অভিবাসীদের চাপ বাড়ে পর্তুগালে। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের পর তা ভয়াবহ আকার ধারণ করে। জীবিকার তাগিদে অনুমোদনের তোয়াক্কা না করে যেখানে সেখানে ব্যবসা খুলে বসেছেন অনেক প্রবাসী। আর অল্প সময়ের ব্যবধানে লক্ষাধিক প্রবাসীর চাপে রাজধানী লিসবনসহ বড় শহরগুলোতে তৈরি হয় তীব্র আবাসিক সংকট। বাসা না পেয়ে কিংবা খরচ মেটাতে না পেরে সরকারি ভবনের বারান্দা অথবা খোলা জায়গায় তাবু গেড়ে বসবাস করছেন অনেকে।
কর্মহীন অবস্থায় আছেন নতুন পুরাতন কয়েকশ’ বাংলাদেশি। তাদের মধ্যে গেল এক সপ্তাহে অন্তত চার বাংলাদেশি বিভিন্ন শহরে স্ট্রোকজনিত কারণে মারা গেছেন। এর কারণ হিসেবে মানসিক চাপকেই দায়ী করছেন প্রবাসীরা। তাই চটকদার বিজ্ঞাপনের ফাঁদে না পড়ে অভিবাসন প্রত্যাশীদের আরও সতর্ক হওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন কমিউনিটি নেতারা।
প্রবাস টাইমে লিখুন আপনিও। প্রবাসে বাংলাদেশি কমিউনিটির নানা আয়োজন, ঘটনা-দুর্ঘটনা, প্রবাসীদের সুযোগ-সুবিধা, সমস্যা-সম্ভাবনা, সাফল্য, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের খবর, ছবি ও ভিডিও আমাদের পাঠাতে পারেন [email protected] মেইলে।
Discussion about this post