প্রবাসীদের রেমিট্যান্স বৈধ উপায়ে দেশে রেমিট্যান্স পাঠাতে প্রণোদনার হার বাড়িয়েছে সরকার। প্রণোদনা হিসেবে ১০০ টাকায় বাড়তি আড়াই টাকা দেয়া হচ্ছে গত জানুয়ারি থেকে। এর আগে ১০০ টাকায় মিলত দুই টাকা। এর পরও প্রবাসীদের পাঠানো আয়ে ধারাবাহিক পতন থামেনি।
আগের বছরের একই সময়ের গত ফেব্রুয়ারি মাসে রেমিট্যান্স কমেছে ২৮ কোটি ডলার বা প্রায় ১৬ শতাংশ। ফেব্রুয়ারিতে আসা রেমিট্যান্স ছিল গত ২৩ মাসের মধ্যে সবচেয়ে কম। আর জুলাই থেকে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত অর্থবছরের আট মাসে এসেছে এক হাজার ৩৪৪ কোটি ডলার।
আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় যা ৩২৫ কোটি ডলার বা ১৯ দশমিক ৪৬ শতাংশ কম। সংশ্নিষ্টরা জানান, করোনা শুরুর পর চরম আতঙ্কের মধ্যে ২০২০-২১ অর্থবছরে রেমিট্যান্সের উত্থান ছিল অস্বাভাবিক। ওই উত্থানের মূলে ছিল পাচার কমে যাওয়া।
করোনায় অনেকেই বেকার হলেও ওই অর্থবছরে রেমিট্যান্স আসে দুই হাজার ৪৭৮ কোটি ডলার। আগের অর্থবছরের তুলনায় যা ৩৬ দশমিক ১০ শতাংশ বেশি ছিল। তবে করোনা পরিস্থিতি ফিরে আসার পর এখন আবার পাচারের প্রবণতা বেড়েছে। যার প্রভাবে কমছে রেমিট্যান্স।
প্রবাস টাইমে লিখুন আপনিও। প্রবাসে বাংলাদেশি কমিউনিটির নানা আয়োজন, ঘটনা-দুর্ঘটনা, প্রবাসীদের সুযোগ-সুবিধা, সমস্যা-সম্ভাবনা, সাফল্য, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের খবর, ছবি ও ভিডিও আমাদের পাঠাতে পারেন [email protected] মেইলে।
Discussion about this post