ওমানে মাত্র ৭৫ রিয়াল বেতনের কর্মী থেকে ব্যবসায় নেমে স্বাবলম্বী হয়েছেন মামুন চৌধুরী নামের এক বাংলাদেশি। ২০১০ সালে ওমানে আসার পর থেকে বেশ কষ্ট আর সংগ্রাম করতে হয়েছে তাকে। তবে এখন অবস্থা বদলেছে। অল্প সময়ে মাস্কাটে তিন তিনটা জুতার দোকানের মালিক হয়েছেন মামুন। কিন্তু এই ভাগ্য বদলের রহস্য কী? গোপন না রেখে জানালেন- ওমানে জুতার পাইকারি বিক্রেতা জসিমের সহযোগিতাতেই সফলতা পেয়েছেন।

মামুন শুধু নিজেই ভালো আছেন এমনটা নয়। ভালো বেতনে বাংলাদেশিদেরও কাজে রেখেছেন। জুতার বেচাবিক্রি আর নিজের মালিককে নিয়ে সেই গল্পই শোনালেন কর্মীরা। “জুতার বেচাবিক্রি এখন খুব ভালো। এই মাসে বেতন এবং বোনাস দুইটাই পাবো। মালিকও খুব সৎ এবং ভালো মানুষ” বলছিলেন দোকানের দুই কর্মচারী।
একটা সময়ে ওমানে সেই অর্থে ভালো মানের জুতা না মেলায় রিটেইলার এবং গ্রাহকদের আমিরাতের উপর নির্ভর করতে হত। তবে এখন আর এত দৌড়ঝাঁপের প্রয়োজন নেই। মাস্কাট থেকেই গোটা দেশে পাইকারি জুতার সাপ্লাই দিচ্ছেন বাংলাদেশি পাইকারি বিক্রেতা জসিম। তার পণ্যের গুণগত মান নিয়েও প্রশ্ন নেই। একই কথা জানিয়েছেন দোকানের এক ওমানি ক্রেতা।

জসিমের হাত ধরে প্রতিনিয়তই কেউ না কেউ সম্ভাবনাময় এই ব্যবসায় নামছেন। যেমন এই বছরই ব্যবসা শুরু করেছেন মাত্রা বাজারের মোহাম্মদ ইব্রাহিম।

ভালো খবর হলো এখন ঈদ উপলক্ষ্যে আকর্ষণীয় মূল্য ছাড়ে জুতার সাপ্লাই চলছে। তাই আগ্রহী যে কেউ জুতার যাবতীয় পণ্য পেতে নিশ্চিন্তে যোগাযোগ করতে পারবেন জসিমের মোবাইল নম্বর +968 92340077 -এ ।
প্রবাস টাইমে লিখুন আপনিও। প্রবাসে বাংলাদেশি কমিউনিটির নানা আয়োজন, ঘটনা-দুর্ঘটনা, প্রবাসীদের সুযোগ-সুবিধা, সমস্যা-সম্ভাবনা, সাফল্য, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের খবর, ছবি ও ভিডিও আমাদের পাঠাতে পারেন news@probashtime.com মেইলে।

Discussion about this post