চীনের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের অর্থ মন্ত্রণালয়ের সিস্টেম হ্যাক করার অভিযোগ তোলা হয়েছে। চীন রাষ্ট্রীয়ভাবে হ্যাকারদের দিয়ে এ কাজ করিয়েছে। হ্যাকাররা মন্ত্রণালয়ের কর্মক্ষেত্র (ওয়ার্কস্টেশন) এবং গোপন নয় এমন কিছু নথিতে প্রবেশ করেছে। গতকাল সোমবার (৩১ ডিসেম্বর) মার্কিন কর্মকর্তারা দাবি করেছেন। খবর বিবিসি
তবে বিষয়টি অস্বীকার করেছেন ওয়াশিংটন ডিসিতে নিযুক্ত চীনা দূতাবাসের এক মুখপাত্র। বিবিসিকে তিনি বলেন, কাঁদা ছোড়াছুড়ির অংশ হিসেবে এবং ‘কোনো ভিত্তি ছাড়াই’ এই অভিযোগ করা হয়েছে।
ডিসেম্বরের শুরুর দিকে ঘটনাটি ঘটলেও অর্থ মন্ত্রণালয় আইন প্রণেতাদের ঘটনাটি সম্পর্কে অবহিত করতে একটি চিঠি দেয়ার পর বিষয়টি প্রকাশ্যে আসে।
ঘটনাটি বড় হিসেবে চিহ্নিত করে মার্কিন অর্থ মন্ত্রণালয় এই হ্যাকিংয়ের এর প্রভাব খতিয়ে দেখতে এফবিআই ও অন্যান্য সংস্থার সঙ্গে কাজ করছে মন্ত্রণালয়।
এদিকে মার্কিন অর্থ মন্ত্রণালয় আইন প্রণেতাদের কাছে পাঠানো চিঠিতে বলেছে, চীন-ভিত্তিক ওই হ্যাকার গোষ্ঠী বাইরের পরিষেবা প্রদানকারীদের ব্যবহার করে মন্ত্রণালয়ের সিস্টেম হ্যাক করতে সক্ষম হয়েছে। এই পরিষেবা ব্যবহার করে কর্মীরা অফিসের বাইরে থেকে মন্ত্রণালয়ের সিস্টেমে ঢুকে কাজ করতে পারেন।
মার্কিন কর্মকর্তারা বলেছেন, হ্যাকিংয়ের পর থেকে বিয়ন্ডট্রাস্ট নামের ওই বাইরের পরিষেবা বন্ধ রাখা হয়েছে। এর পর মন্ত্রণালয়ের সিস্টেমে হ্যাকারদের প্রবেশের কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি বলেও উল্লেখ করেছেন তারা।
প্রবাস টাইমে লিখুন আপনিও। প্রবাসে বাংলাদেশি কমিউনিটির নানা আয়োজন, ঘটনা-দুর্ঘটনা, প্রবাসীদের সুযোগ-সুবিধা, সমস্যা-সম্ভাবনা, সাফল্য, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের খবর, ছবি ও ভিডিও আমাদের পাঠাতে পারেন [email protected] মেইলে।
Discussion about this post