এ বছর হজ অনুষ্ঠিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে আগামী ৯ জুলাই। সেই মতে ৩১ মে থেকে হজ ফ্লাইট শুরুর ঘোষণা দেন বেসরকারি বিমান চলাচল ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মো. মাহবুব আলী।
প্রতিমন্ত্রী জানিয়েছেন, হজযাত্রীর ৫০ শতাংশ বিমান বাংলাদেশ ও বাকি ৫০ শতাংশ পরিবহন করবে সৌদি এয়ারলাইন্স। সবকিছুই দ্রুত সময়ে নির্ধারণ করা হয়েছে করোনা পরিস্থিতি এবং সৌদি সরকারের নির্দেশনা মোতাবেক।
অথচ হজের সময় রয়েছে মাত্র দুই মাস।এতে বিপাকে পরেছেন হজযাত্রী এবং হজ এজেন্সি গুলো। হজ এজেন্সিজ অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (হাব) এর নেতারা জানান, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে হজ যাত্রার সব কার্যক্রম শেষ করা সম্ভব নয়।
এর আগের বছরগুলোতে হজ কার্যক্রম ও ব্যবস্থাপনার জন্য এজেন্সিগুলো গড়ে ৭-৮ মাস সময় হাতে পেতো। তারা বলছেন, ১৫ জুনের আগে ফ্লাইট শুরু করা প্রায় অসম্ভব। কারণ এখনও হজ প্যাকেজই ঘোষণা হয়নি। লিড এজেন্সি নির্ধারণ, মোনাজ্জেম, বাড়ি ভাড়া, খাবার ও যানবাহনসহ অনেক কিছুই নির্ধারণ করা হয়নি।
এদিকে, হাব সভাপতি এম. শাহাদাত হোসাইন তসলিম ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়কে দ্রুত হজ প্যাকেজ ঘোষণা ও যথাসময়ে অন্যান্য কার্যক্রম শেষ করার তাগিদ দিয়ে চিঠি দিয়েছেন। চিঠিতে তিনি সময় কমের কারণে হজ ব্যবস্থাপনা যথাসময়ে শেষ করা যাবে না বলে মত দেন।
আরো পড়ুন:
পবিত্র কোরআন শরীফ কীভাবে ছাপা হয়?
সবাই আমার স্ত্রীকে চোরের বউ বলে আমাকে জামিন দেন
পাসপোর্ট অফিসে কোটি টাকার ঘুষ বাণিজ্য, অনুসন্ধানে দুদক
প্রবাসী বন্ডে কমছে মুনাফার হার
করোনা মোকাবিলায় ওমানের চেয়েও এগিয়ে বাংলাদেশ
আপনার মন্তব্য: