চুরি যাওয়া সোনার দাম বর্তমান বাজারদরে প্রায় ১৫ কোটি টাকা। পুলিশ ও অপরাধ তদন্ত বিভাগসহ (সিআইডি) আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও গোয়েন্দা সংস্থাগুলো সোনা চুরির ঘটনা তদন্তে কাজ করছে। হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে কাস্টমসের গুদাম থেকে প্রায় ১৫ কেজি সোনা চুরির এ ঘটনা ঘটে। চুরি যাওয়া জিনিসের মধ্যে সোনার বার ছাড়াও ছিল সোনার অলংকার।
কীভাবে এত সোনা উধাও হলো সে বিষয়ে মুখ খুলছেন না কাস্টম হাউসের কোনও কর্মকর্তা। ইতোমধ্যে এ ঘটনায় তদন্ত শুরু করেছে কাস্টমস কর্মকর্তারা। বিমানবন্দরের সূত্র বলছে, কাস্টমসের গুদামে কাস্টমসের কর্মকর্তা ছাড়া অন্য কারও প্রবেশের সুযোগ নেই। সুরক্ষিত এই গুদামে চুরি হলে কাস্টমসের কেউই করেছে।
সূত্রগুলো জানিয়েছে, সোনার অলংকার ও সোনার বার মিলিয়ে প্রায় ১৫ কেজি সোনা কাস্টমসের গুদামের একটি আলমারিতে বাক্সের মধ্যে সংরক্ষিত ছিল। সেই বাক্সটিই চুরি হয়ে গেছে। আর কাস্টমসের গুদামের আলমারি ভেঙে চুরি করা হয়েছে বাক্সটি। কীভাবে এই সোনা চুরি হয়েছে, তা জানতেই এখন বিমানবন্দরে বিভিন্ন সংস্থা কাজ করছে। এ বিষয়ে বিমানবন্দরে কর্মরত সংস্থাগুলোর কোনো দায়িত্বশীল কর্মকর্তা গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলতে রাজি হননি।
প্রবাস টাইমে লিখুন আপনিও। প্রবাসে বাংলাদেশি কমিউনিটির নানা আয়োজন, ঘটনা-দুর্ঘটনা, প্রবাসীদের সুযোগ-সুবিধা, সমস্যা-সম্ভাবনা, সাফল্য, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের খবর, ছবি ও ভিডিও আমাদের পাঠাতে পারেন [email protected] মেইলে।
Discussion about this post